মহাজ্ঞানী মহাজন / ড. মোহাম্মদ আমীন - শুবাচ
মহাজ্ঞানী মহাজন
“মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক'রে গমন
হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়,
সে পথ লক্ষ্য ক'রে স্বীয় কীর্তি-ধ্বজা ধ'রে
আমরাও হব বরণীয়।”
বর্ণিত লাইন চতুষ্টয় কবি হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৯০৩) এর ‘জীবন সংগীত’ কবিতার শেষাংশ।
বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত এ কবি ছিলেন মুন্সেফ এবং হাইকোর্টের উকিল। আয় করেছেন প্রচুর কিন্তু বন্ধুবান্ধবদের
জন্য খরচও করেছেন বিস্তর।
তবে শেষ জীবনে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পেরে পুরো অন্ধ হয়ে যান এবং
বিনা-চিকিৎসায় ধুকে ধুকে মৃত্যুবরন করেন।
“মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক'রে গমন
হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়,
সে পথ লক্ষ্য ক'রে স্বীয় কীর্তি-ধ্বজা ধ'রে
আমরাও হব বরণীয়।”
বর্ণিত লাইন চতুষ্টয় কবি হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৯০৩) এর ‘জীবন সংগীত’ কবিতার শেষাংশ।
বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত এ কবি ছিলেন মুন্সেফ এবং হাইকোর্টের উকিল। আয় করেছেন প্রচুর কিন্তু বন্ধুবান্ধবদের
জন্য খরচও করেছেন বিস্তর।
তবে শেষ জীবনে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পেরে পুরো অন্ধ হয়ে যান এবং
বিনা-চিকিৎসায় ধুকে ধুকে মৃত্যুবরন করেন।
Comments
Post a Comment